আনন্দ সংবাদ ও প্রস্তাবনা
পঞ্চগড়ের জেলা প্রশাসক সাবিনা ইয়াসমিন সম্প্রতি একটি আনন্দ সংবাদ দিয়েছেন। গত 30 জুন দুপুরে জানিয়েছেন
নগরীর তুলার ডাঙ্গায় করোতোয়া নদীকে ঘিরে পার্ক নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন জেলা প্রশাসন। সোনার বাংলা নামে পার্কটির কাজ অচিরেই শুরু হবে।
অসীম কৃতজ্ঞতা। মূলত জেলা এবং শহরের মানুষের জন্য মুক্তবাতাশ বা মুক্ত আনন্দের ঠাই ছিলনা। তাই এই দাবীটি
অনেক দিন আগে থেকে চলছিল। সর্বশেষ সাবেক জেলা প্রশাসক অমল কৃষ্ণ মন্ডল ও জহিরুল ইসলাম কে তুলার ডাঙ্গা ঘুরে পার্ক নির্মাণের উদ্যোগ নেয়ার অনুরোধ করেছিলাম। সে সময় অনেক সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। নানা ব্যস্ততার কারনেই হয়তো ইচ্ছে চাপা পরেছিল তাদের। বর্তমান জেলা প্রশাসক অত্যন্ত সাহসী। তাঁর এই
পদক্ষেপ মানুষের জন্য নিগুঢ় আন্তরিকতাই প্রকাশ করে। তিনি শুধু জেলা প্রশাসকই নন একজন প্রতিষ্ঠিত কবিও । কবিরা অত্যন্ত সংবেদনশীল। তিনি অল্পকিছুদিনের মধ্যে বেশ কিছু নান্দনিক স্থাপনার কাজ করেছেন। চিকিৎসা ক্ষেত্রে অবদান রেখেছেন। ডাহুক নদী নিয়ে কবিতা লিখেছেন । কাজ করে যাচ্ছেন।
পৃথিবীর অনেক দেশে নদীকে ঘিরে পার্ক, মঞ্চ সহ নানা ধরনের স্থাপনা নির্মীত হয়েছে। দৃষ্টি নন্দন এই স্থাপনাগুলো শুধু মাত্র সে দেশের নাগরিকদের জন্য নির্মীত হয়নি। নানা দেশ থেকে আসা পর্যটকরাও যাতে মুগ্ধ হয় এবং স্থাপনাটি ঐতিহাসিক সাক্ষ্য হয়ে ওঠে এরকম চিন্তা ও দর্শন মাথায় রেখে এই স্থাপনাগুলো নির্মান করা হয়। বাংলাদেশেও এরকম স্থাপনা রয়েছে।
আমরা চাই তুলার ডাঙ্গার ঐ পার্কটির সাথে একটি এরিনা মঞ্চও সংযুক্ত করা হোক। নানা দেশে নদীর পাশে বা লেকের পাশে এমন সুনন্দিত মঞ্চ রয়েছে। বাংলাদেশেও আছে। রাজশাহীর পদ্মা নদীকে ঘিরে লালন মঞ্চ,ঢাকার রবীন্দ্র সরোবর, সম্প্রতি হাতীর ঝিলে নির্মীত হয়েছে এমন মঞ্চ। কেন এই মঞ্চের প্রয়োজন ?
১. মঞ্চটি যেহেতু নদীর পারে একটি পার্ককে ঘিরে গড়ে উঠবে তাই এর সৌন্দর্য্য মানুষকে বিমোহিত করবে।
২.মঞ্চটিকে ঘিরে গড়ে উঠবে সৃষ্টিশীল মানুষ ।
৩.মঞ্চটিতে ঘোরাফেরার মানুষগুলোর মধ্যে মানবিক আচরনগুলোর বিস্তৃতি ঘটবে।
৪. শিল্প সাহিত্যের বিস্তার ঘটবে ।
৫. নানা অনুষ্ঠান আয়োজন হবে।
৬. বিভিন্ন অনুষ্ঠান উপভোগের মাধ্যমে মানুষ আনন্দ লাভ করবে।
৭, ব্যবসা বাণিজ্য বৃদ্ধি পাবে।
৮. বেকারদের কর্ম সংস্থানের সুযোগ হবে।
৯. অসংখ্য পর্যটক আসবে।
১০. নি:সন্দেহে ইতিহাসের পাতায় নানা ভাবে মঞ্চটির বিস্তৃত ঠাই হবে।
পঞ্চগড়ের জেলা প্রশাসক সাবিনা ইয়াসমিন সম্প্রতি একটি আনন্দ সংবাদ দিয়েছেন। গত 30 জুন দুপুরে জানিয়েছেন
নগরীর তুলার ডাঙ্গায় করোতোয়া নদীকে ঘিরে পার্ক নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন জেলা প্রশাসন। সোনার বাংলা নামে পার্কটির কাজ অচিরেই শুরু হবে।
অসীম কৃতজ্ঞতা। মূলত জেলা এবং শহরের মানুষের জন্য মুক্তবাতাশ বা মুক্ত আনন্দের ঠাই ছিলনা। তাই এই দাবীটি
অনেক দিন আগে থেকে চলছিল। সর্বশেষ সাবেক জেলা প্রশাসক অমল কৃষ্ণ মন্ডল ও জহিরুল ইসলাম কে তুলার ডাঙ্গা ঘুরে পার্ক নির্মাণের উদ্যোগ নেয়ার অনুরোধ করেছিলাম। সে সময় অনেক সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। নানা ব্যস্ততার কারনেই হয়তো ইচ্ছে চাপা পরেছিল তাদের। বর্তমান জেলা প্রশাসক অত্যন্ত সাহসী। তাঁর এই
পদক্ষেপ মানুষের জন্য নিগুঢ় আন্তরিকতাই প্রকাশ করে। তিনি শুধু জেলা প্রশাসকই নন একজন প্রতিষ্ঠিত কবিও । কবিরা অত্যন্ত সংবেদনশীল। তিনি অল্পকিছুদিনের মধ্যে বেশ কিছু নান্দনিক স্থাপনার কাজ করেছেন। চিকিৎসা ক্ষেত্রে অবদান রেখেছেন। ডাহুক নদী নিয়ে কবিতা লিখেছেন । কাজ করে যাচ্ছেন।
পৃথিবীর অনেক দেশে নদীকে ঘিরে পার্ক, মঞ্চ সহ নানা ধরনের স্থাপনা নির্মীত হয়েছে। দৃষ্টি নন্দন এই স্থাপনাগুলো শুধু মাত্র সে দেশের নাগরিকদের জন্য নির্মীত হয়নি। নানা দেশ থেকে আসা পর্যটকরাও যাতে মুগ্ধ হয় এবং স্থাপনাটি ঐতিহাসিক সাক্ষ্য হয়ে ওঠে এরকম চিন্তা ও দর্শন মাথায় রেখে এই স্থাপনাগুলো নির্মান করা হয়। বাংলাদেশেও এরকম স্থাপনা রয়েছে।
আমরা চাই তুলার ডাঙ্গার ঐ পার্কটির সাথে একটি এরিনা মঞ্চও সংযুক্ত করা হোক। নানা দেশে নদীর পাশে বা লেকের পাশে এমন সুনন্দিত মঞ্চ রয়েছে। বাংলাদেশেও আছে। রাজশাহীর পদ্মা নদীকে ঘিরে লালন মঞ্চ,ঢাকার রবীন্দ্র সরোবর, সম্প্রতি হাতীর ঝিলে নির্মীত হয়েছে এমন মঞ্চ। কেন এই মঞ্চের প্রয়োজন ?
১. মঞ্চটি যেহেতু নদীর পারে একটি পার্ককে ঘিরে গড়ে উঠবে তাই এর সৌন্দর্য্য মানুষকে বিমোহিত করবে।
২.মঞ্চটিকে ঘিরে গড়ে উঠবে সৃষ্টিশীল মানুষ ।
৩.মঞ্চটিতে ঘোরাফেরার মানুষগুলোর মধ্যে মানবিক আচরনগুলোর বিস্তৃতি ঘটবে।
৪. শিল্প সাহিত্যের বিস্তার ঘটবে ।
৫. নানা অনুষ্ঠান আয়োজন হবে।
৬. বিভিন্ন অনুষ্ঠান উপভোগের মাধ্যমে মানুষ আনন্দ লাভ করবে।
৭, ব্যবসা বাণিজ্য বৃদ্ধি পাবে।
৮. বেকারদের কর্ম সংস্থানের সুযোগ হবে।
৯. অসংখ্য পর্যটক আসবে।
১০. নি:সন্দেহে ইতিহাসের পাতায় নানা ভাবে মঞ্চটির বিস্তৃত ঠাই হবে।









0 coment rios:
আপনার একটা সুন্দর মতামত দিন